1. banglahost.net@gmail.com : rahad :
  2. salim@dailynewsporikroma.com : salim_porikroma :
  3. z2dUz2dz2dUz@example.com : z2dUz2dz2dUz :
শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:২২ পূর্বাহ্ন
২৮শে চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ঘোষনা
এবার আরেক মাইলফলকে রোনালদো মানুষের মতো আইনগত অধিকার পেল নিউজিল্যান্ডের পাহাড় সোশ্যাল মিডিয়ায় পরীমণি ঝড়, ১৪ সেকেন্ডের ভিডিও ভাইরাল আবার সড়কে তিতুমীরের শিক্ষার্থীরা, মহাখালী-গুলশান সড়কে যানচলাচল বন্ধ জামায়াত দেশে শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন ধারার সূচনা করেছে : মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার তোয়াক্কা না করে ভর্তি পরীক্ষা নিচ্ছে জবি ক্রিকেট বিশ্লেষক সাংবাদিক দেব চৌধুরীর ইসলাম গ্রহণ এক বছর পর আজ মঞ্চে সাবিনা ইয়াসমিন ‘আমি ব্রিটিশ পুলিশ না, রাস্তায় আমার লোককে লাঠিপেটা করতে চাই না’ : ডিএমপি কমিশনার ছাত্ররা দল গঠন করবে: ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস

২০ জানুয়ারির আগেই গাজায় যুদ্ধ সমাপ্তির আশা হামাসের

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ২৩ বার পঠিত

হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য মুসা আবু মারজুক বলেছেন, ২০ জানুয়ারির আগেই একটি চুক্তিতে পৌঁছানো এবং যুদ্ধ সমাপ্তির ব্যাপারে আমরা ভীষণ আশাবাদী।

আবু মারজুক জোর দিয়ে বলেন, ২০ জানুয়ারির আগে একটি চুক্তিতে পৌঁছানো ও যুদ্ধ শেষ করার আশা করা যাচ্ছে। তবে নেতানিয়া গত কয়েক মাস ধরে চুক্তিতে পৌঁছাতে বাধা দিয়েছিলেন। আজো তিনি চুক্তিটি সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে প্রধান বাধা হয়ে আছেন।

তিনি আরো বলেন, ২০ জানুয়ারির আগে সমঝোতায় পৌঁছানো এবং যুদ্ধ বন্ধের প্রবল সম্ভাবনার ব্যাপারে আমরা আশাবাদী। তিনি বলেন, নেতানিয়াহুই সমঝোতায় পৌঁছানোর পথে প্রধান বাধা ছিল এবং আজো আছেন।

এই আশাবাদের পেছনে যৌক্তিক কারণ হিসেবে তিনি বলেন, আমেরিকার নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অবস্থান বিপক্ষে। তিনি চুক্তি সম্পন্ন করার জন্য এবং যুদ্ধ শেষ করার জন্য ২০ জানুয়ারি তারিখ নির্ধারণ করে দিয়েছেন। এর পাশাপাশি মধ্যস্থতাকারী সকল পক্ষের বৈঠকে ‘ইসরাইলি’ প্রতিনিধি দলের ক্ষমতা সীমিত করা, গাজায় একটি সম্পূর্ণ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক চুক্তিতে পৌঁছানোর জন্য ইহুদিবাদী সরকারের ওপর আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মহলের ক্রমাগত চাপ ইত্যাদির কারণে একটি চুক্তিতে পৌঁছানো এবং যুদ্ধের অবসান ঘটানো থেকে খুব বেশি দূরে নই বলে মন্তব্য করেন হামাসের এই নেতা।

আবু মারজুক আরো বলেন, দখলদার সেনাবাহিনী তাদের কোনো লক্ষ্যই অর্জন করতে পারেনি। কাজেই গাজা যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার অর্থ হলো আরো ইসরাইলি বন্দীকে হত্যা করা। এছাড়া বেশিরভাগ ইহুদিবাদী বিশেষ করে বন্দীদের পরিবার ইহুদি নেতাদের প্রতি চাপ দিচ্ছে, তারা যেন যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছায় এবং যুদ্ধ বন্ধের পদক্ষেপ নেয়।

এই আহ্বান এমন এক সময় জানানো হলো যখন হামাসের প্রতিরোধ অব্যাহত গতিতে চলছে এবং ফিলিস্তিনি জনগণ তাদের অঙ্গিকারে অটল রয়েছে। অপরদিকে ইসরাইলের প্রতি বিশ্বের ক্রোধ ও ক্ষোভ ব্যাপক মাত্রায় ফুঁসে উঠেছে। সব মিলিয়ে গাজায় যুদ্ধ বন্ধে সম্মত হওয়া ছাড়া ইসরাইলের সামনে আর কোনো পথ খোলা নেই।

আবু মারজুক গাজার শাসনব্যবস্থার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে বলেন, গাজা উপত্যকা শাসন করার কোনো ইচ্ছা নেই হামাসের। হামাসের এই অবস্থান বিভিন্ন গোষ্ঠীর কাছে অজানা নয়। আল-আকসা তুফান অভিযানের আগেও আমরা আমাদের মধ্যে জাতীয় ঐক্য সৃষ্টির পথে বাধা সৃষ্টিকারী সকল প্রতিবন্ধকতাগুলো অতিক্রম করার চেষ্টা করেছি।

তিনি আরো বলেন, মিশর সম্প্রতি গাজা উপত্যকা পরিচালনার জন্য একটি কমিটি গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে। ওই প্রস্তাবে বলা হয়েছে টেকনোক্র্যাট ব্যক্তিত্বদের এমন একটি দল থাকবে যাদের ব্যাপারে সকলেই একমত হবে। তবে ওই কমিটিতে ফাতাহ ছাড়া ফিলিস্তিনের সকল দলেরই অংশগ্রহণ থাকবে। এই অভিমত সবাই গ্রহণ করেছে, আমরাও গ্রহণ করি। তবে হামাসের এই নেতা শর্ত দিয়েছেন, এই কমিটি সৎ এবং দুর্নীতিমুক্ত ব্যক্তিত্বদের সমন্বয়ে গঠিত হতে হবে।

সূত্র : পার্সটুডে


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Theme Customized BY WooHostBD